Electronic Some basic Information part 01
ইলেকট্রিকাল এর কিছু বেসিক প্রশ্নের উত্তর:
সাইকেল কি?অলটারনেটিং কারেন্ট কোন একদিকে প্রবাহিত হয়ে শূন্য হতে সর্বোচ্চ অবস্থানে, সর্বোচ্চ অবস্থান হতে আবার শূন্য অবস্থানে এবং বিপরীতক্রমে শূন্য হতে সর্বোচ্চ অবস্থানে, সর্বোচ্চ অবস্থান হতে আবার শূন্য অবস্থানে ফিরে আসে তাকে সাইকেল বলে।
ফ্রিকোয়েন্সী কি?
কোন পরিবর্তনশীল রাশির প্রতি সেকেন্ডে যতগুলি সাইকেল সস্পন্ন হয় তাকে ফ্রিকোয়েন্সী বলে।
একে f দ্বারা প্রকাশ করা হয়। টাইম পিরিয়ড T হলে,
F = 1/T
পিরিয়ড কি?
কোন পরিবর্তনশীল রাশির এক সাইকেল সম্পন্ন হতে যে সময়ের প্রয়োজন তাকে পিরিয়ড বলে।
একে T দ্বারা প্রকাশ করা হয়। ফ্রিকোয়েন্সী f হলে,
T = 1/f
ফেজ কি?
পরিবর্তনশীল রাশির কোন নির্দিষ্ট সময়ে এর কৌণিক অবস্থানকে ফেজ বলে।
ফেজ অ্যাঙ্গেল কি?
এ.সি. সার্কিটে ভোল্টেজ এবং কারেন্টের মধ্যবর্তী কোণকে ফেজ অ্যাঙ্গেল বলে।
ফর্ম ফ্যাক্টর কি?
কোন সাইন ওয়েভের আর.এম.এস. এবং গড় মানের অনুপাতকে ফর্ম ফ্যাক্টর বলে।
একে Kf দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
Kf = আর.এম.এস./ গড় মান
পিক ফ্যাক্টর কি?
কোন ওয়েভের সর্বোচ্চ মান ও আর.এম.এস. মানের অনুপাতকে ক্রেস্ট ফ্যাক্টর বা পিক ফ্যাক্টর বা এ্যামপ্লিচুড ফ্যাক্টর বলে।
একে Ka দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
Ka = সর্বোচ্চ মান / আর.এম.এস. মান
পাওয়ার ফ্যাক্টর কি?
এ.সি. সার্কিটে কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণের কোসাইন মানকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
অথবা
অ্যাকটিভ পাওয়ার ও আপাত পাওয়ারের অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণ ϴ হলে,
পাওয়ার ফ্যাক্টর (pf) = Cosϴ
এক ফ্যারাড কাকে বলে?
এক ভোল্ট বিভব পার্থক্যর কারণে যদি ডাই ইলেকট্রিকে এক কুলম্ব ইলেকট্রিক চার্জ সঞ্চিত হয়, তবে ঐ পরিমাণ ক্যাপাসিট্যান্সকে এক ফ্যারাড বলে।
ইলেকট্রলাইট কি?
সেলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার জন্য যে তরল বা পেস্ট ব্যাবহার করা হয় তাকে ইলেকট্রলাইট বলে।
ইলেকট্রলাইট হিসেবে সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড, এ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, এ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড ইত্যাদি ব্যাবহার করা হয়।
ড্রাই সেলে পেস্ট ইলেকট্রলাইট এবং লিকুইড সেলে তরল ইলেকট্রলাইট ব্যাবহার করা হয়।
প্রাইমারী সেল কি?
যে সেলের শক্তি শেষ হয়ে গেলে পুনরায় একে কর্মক্ষম করা যায় না তাকে প্রাইমারী সেল বলে।
অল্প পাওয়ারের প্রয়োজন এমন যায়গায় সাধারণত প্রাইমারী সেল ব্যাবহার করা হয়। যেমনঃ ঘড়ি, রিমোট কন্ট্রোল, খেলনা ইত্যাদি।
সেকেন্ডারী সেল কি?
যে সেলের শক্তি শেষ হয়ে গেলে পুনরায় একে কর্মক্ষম করা যায় তাকে সেকেন্ডারী সেল বলে।
বেশি পাওয়ারের প্রয়োজন এমন যায়গায় সাধারণত সেকেন্ডারী সেল ব্যাবহার করা হয়। যেমনঃ ইমার্জেন্সি লাইট, আই.পি.এস. ইউ.পি.এস. ইত্যাদি।
সূত্রঃ Voltage lab
No comments
Post a Comment